সুইচগিয়ার অ্যান্ড প্রটেকশন

সুইচগিয়ার সম্পর্কে  চাকরির ক্ষেত্রে সম্ভাব্য প্রশ্ন ও উত্তর ঃ

প্রশ্ন

(১) সুইচগিয়ার কাকে বলে?

উত্তরঃ সুইচ গিয়ার হলো একটি সুইচিং ব্যবস্থা এবং নিয়ন্ত্রণকারী যন্ত্র।

(২)সুইচগিয়ারে কি কি উপাদান রয়েছে?

উত্তরঃসুইচগিয়ারের প্রধান উপাদান হলো সার্কিট ব্রেকার এবং রিলে।

(৩)ভালো সুইচগিয়ারের বৈশিষ্ট্য কি?

উত্তরঃ ক) সনাক্তকরণ খ) সংবেদনশীলতা গ) বিশ্বস্ততা ঘ) উচ্চগতি ঙ) সরলতা। 

(৪)বৈদ্যুতিক ফল্ট কাকে বলে?

উত্তরঃ যখন দুই বা ততোধিক পরিবাহী স্বাভাবিক ভোল্টেজ পার্থক্যে কাজ করার সময় যদি একত্রে সংস্পর্শে আসে, তখন কারেন্ট কাংক্ষিত পথে প্রবাহিত না হয়ে অন্য পথে অনেক বেশি কারেন্ট প্রবাহিত হওয়ার প্রবনতাকে বৈদ্যুতিক ফল্ট বলে।

(৫)শর্ট-সার্কিট ফল্ট কত প্রকার?

উত্তরঃ ক) সিমেট্রিক্যাল ফল্ট

খ) আনসিমেট্রিক্যাল ফল্ট

(৬)সিমেট্রিক্যাল ফল্ট কাকে বলে?

উত্তরঃ বৈদ্যুতিক সিস্টেমে যে ফল্টের কারণে তিনটি ফেজের প্রতি ফেজে সমপরিমাণ ফল্ট কারেন্ট প্রবাহিত হয়, তাকে সিমেট্রিক্যাল ফল্ট বলে।

(৭)বৈদ্যুতিক সিস্টেমে ফল্টের কারণ কি?

উত্তরঃ ক) ইনসুলেশন শক্তির অবক্ষয়।

খ) লাইটনিং সার্জ

গ) ভোল্টেজ ড্রপ

ঘ) স্ট্যাবিলিটির পতন

ঙ) বৈদ্যুতিক লাইনে যান্ত্রিক আঘাত

(৮)বাসবার কী?

উত্তরঃ বাসবার মুলত তামা বা অ্যালুমিনিয়াম এর পাত বা রড। এক বা একাধিক সার্কিট থেকে বৈদ্যুতিক এনার্জি গ্রহণ ও বিভিন্ন সার্কিটে বা ফিডারে বিতরণ করে।

(৯)বাস কাপলার কী?

উত্তরঃ বাস কাপলার মূলত দুটি আইসোলেটর ও একটি সার্কিট ব্রেকার সমন্বয়ে গঠিত লোড স্থানান্তর ব্যবস্থা।

(১০)বাসবারের কাজ কী?

উত্তরঃ এক বা একাধিক সোর্স থেকে বৈদ্যুতিক এনার্জি গ্রহণ করে এক বা একাধিক লোডে সরবরাহ করা।

(১১)শর্ট সার্কিট কারেন্ট নির্ধারণ করার পদ্ধতি কী কী?

উত্তরঃ প্রধানত তিনটি পদ্ধতিতে আছে।

ক) ওহমিক পদ্ধতি

খ) পার ইউনিট পদ্ধতি

গ) পার্সেন্টেজ রিয়্যাকট্যান্স পদ্ধতি। 

(১২)স্ট্যাবিলিটি কাকে বলে?

উত্তরঃ একাধিক সিনক্রোনাস মেশিনের সিনক্রোনিজমের মাধ্যমে একটি বৃহৎ পাওয়ার সিস্টেম গঠিত হয়। সিস্টেম বিশৃঙ্খল হওয়ার পর তাকে স্ট্যাবল বা নরমাল অবস্থায় নিয়ে আসার অক্ষমতাকে স্ট্যাবিলিটি বলে।